বয়স্কদের প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন শুধু নৈতিক দায়িত্ব নয়, এটি সমাজের সুস্থ ও স্থিতিশীল সম্পর্কের অন্যতম ভিত্তি। পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতিটি স্তরে বয়স্ক নাগরিকদের অভিজ্ঞতা, মূল্যবোধ ও অবদানের স্বীকৃতি দেওয়া একান্ত জরুরি।

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, তরুণ প্রজন্মের মধ্যে মানবিক গুণাবলি বিকাশের জন্য বয়স্কদের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ জাগ্রত করা আবশ্যক। একটি পরিবারে দাদা-দাদি বা নানা-নানির সঙ্গে সন্তানদের সম্পর্ক যতটা ঘনিষ্ঠ হবে, ততটাই তারা শিখবে কৃতজ্ঞতা, সহমর্মিতা ও দায়িত্বশীলতা।


সম্প্রতি রাজধানীতে আয়োজিত একটি সেমিনারে বক্তারা বলেন, “বয়স্করা আমাদের সমাজের অভিজ্ঞ পথপ্রদর্শক। তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো আমাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অংশ। এই চর্চা হারিয়ে গেলে সমাজে মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটবে।” সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে বয়স্কদের কল্যাণে নেওয়া উদ্যোগ আরও জোরদার করার পাশাপাশি পরিবারে তাঁদের গুরুত্ব বাড়ানোর আহ্বান জানানো হয়।
*উদ্ধৃতি:* “বয়স্করা আমাদের সমাজের অভিজ্ঞ পথপ্রদর্শক। তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো আমাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অংশ। এই চর্চা হারিয়ে গেলে সমাজে মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটবে।”


Previous Post Next Post